নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতেই জেলহত্যা সংঘটিত করা হয়। ঘাতকরা বুঝতে পেরেছিল যে, জাতীয় চারনেতা বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাবেন। সেজন্যেই জেলখানার নিরাপদ স্থানেও ঘাতকদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তারা।
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বুধবার সন্ধ্যার পর কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথাগুলো বলেন।
জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট কামরুল আহসান শাহজাহান। বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এম. এ আফজল, সহ সভাপতি এডভোকেট বিজয় শংকর রায়, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পারভেজ মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু, এডভোকেট আবু সাঈদ ইমাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বকুল, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আতাউর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাছুম খান, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শরীফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ, জেলা ছাত্র লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা সুমন, সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ উমান খান প্রমুখ।
সভা সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত করিম অমি। আলোচনা সভা শেষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চারনেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এএইচএম কামারুজ্জামানসহ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।