আজ বুধবার দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সায়েদুর রহমান এ রায় দেন।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মো.আবু বাক্কার কিশোরগঞ্জ পৌরসভার তারাপাশা এলাকার বাসিন্দা।
কিশোরগঞ্জ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (ভারপ্রাপ্ত) এডভোকেট মো. আবু সাঈদ ইমাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী শারমিন আক্তারের বাবা মারা যাওয়ার পর আবু বাক্কারের সাথে তার মায়ের বিয়ে হয়। পরে আবু বাক্কারের বাড়ির পাশেই একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন শারমিন। এ অবস্থায় ২০১৪ সালে শহরের বত্রিশ এলাকার বাসিন্দা রূপক চন্দ্র বনিকের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। এক পর্যায়ে রূপক তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে তিনি তাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে বলেন। শারমিনের কথায় রূপক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। পরে তার নাম রাখা হয় ওমর ফারুক। বিয়ের পর থেকে তাদের সংসারে মাঝে মধ্যে ঝগড়া বিবাদ হতো। সেই বিষয়টি শারমিন তার বাবাকে বলেছিলেন। আর তাতেই তার স্বামীর প্রতি ক্ষিপ্ত ছিলেন পিতা। ২০১৯ সালে ৩০ মে সকালে তার স্বামী তাকে আবু বাক্কারের বাড়িতে খুঁজতে গেলে তার সাথে তর্কাতর্কি হয়।