স্টাফ রিপোর্টার: কিশোরগঞ্জ শহরের চর শোলাকিয়া ঈদগাহ রোড এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার। কক্সবাজারে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন তিনি। তার স্ত্রী একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা। এবারের ঈদুল আযহায় তারা একটি গরু ও একটি খাসি কোরবানি দেন।
ঈদের দিন কোরবানি শেষে চামড়া ছাড়ানোর পর কিছুক্ষণের মধ্যেই গরুর চামড়াটি বিক্রি হয়ে যায়। কিন্তু খাসির চামড়া নিতে আসেনি কেউ। দেলোয়ার চিন্তা করছিলেন খাসির চামড়াটি হয়তো মাটিতে পুঁতে ফেলা ছাড়া আর কোন পথ নেই। দুপুর নাগাদ অপেক্ষা করার পর একজন ক্রেতা আসেন গরুর চামড়ার খোঁজে। এ সময় খাসির চামড়া নিতে বলায় ভ্রু কুঁচকান ক্রেতা। খাসির চামড়ার কোন মূল্য নেই বলে জানান তিনি। বিনে পয়সায় নিতে বললেও তিনি রাজি হচ্ছিলেননা।
অবশেষে অনেক পীড়াপিড়ির পর বিনে পয়সায় খাসির চামড়াটি নিয়ে যান তিনি। জানা গেছে, ১১ হাজার টাকায় খাসিটি কেনা হয়েছিল।
আপনার মন্তব্য করুন